সোমবার (২৩ শে জুন) সংসদ হাউসে, পরিবহন, পর্যটন ও সংস্কৃতি বিষয়ক সংসদের একটি বড় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এই সময়ের মধ্যে, এটি মোকাবেলার জন্য ট্র্যাফিক এবং কৌশল বাড়ানো দিল্লি সংলগ্ন হাইওয়েতে আলোচনা করা হয়েছিল। হরিয়ানা ও উত্তর প্রদেশের সিনিয়র পুলিশ অফিসাররাও এনএইচআইয়ের চেয়ারম্যান, কেন্দ্রীয় পরিবহন সচিবের সাথে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
বলা হচ্ছে যে বৈঠকে অনেক সংসদ সদস্য দিল্লি ও হরিয়ানা থেকে আসা ট্র্যাফিকের অবনতিশীল পরিস্থিতি নিয়ে গুরুতর উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন এবং পরিবহন মন্ত্রণালয়কে দৃ concrete ় পরামর্শও দিয়েছিলেন। বিশেষত দিল্লি সংযোগকারী মহাসড়কের উপর, এলোমেলোভাবে তৈরি কাটা, অবৈধ পার্কিং এবং ধাবাসের কারণে জ্যাম পরিস্থিতির কথা ছিল, যার কারণে লোকেরা প্রচুর সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় এবং দুর্ঘটনার ভয় রয়েছে।
অবৈধ কাটগুলিতে তাত্ক্ষণিক পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি
বৈঠক চলাকালীন কংগ্রেসের এক এমপি প্রশ্ন করেছিলেন যে ধাবা এবং রেস্তোঁরা অপারেটররা মহাসড়কে অবৈধভাবে কাটা হয়েছে, যা ক্রমাগত দুর্ঘটনার ঝুঁকি রাখে। তিনি দাবি করেছিলেন যে এই অবৈধ কাটগুলিতে তাত্ক্ষণিক পদক্ষেপ নেওয়া উচিত এবং অপসারণ করা উচিত।
কালিন্ডি কুঞ্জে এমসিডি টোল প্লাজা সম্পর্কিত পরামর্শ
এর পাশাপাশি, কালিন্ডি কুঞ্জে এমসিডি টোল প্লাজার সাথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শও এসেছিল। এমপিরা বলেছিলেন যে এই টোল পয়েন্টটি একটি দীর্ঘ জ্যামের কারণ ঘটায়, বিশেষত শিখর ঘন্টাগুলিতে, যার কারণে লোকেরা আসতে অনেক সময় নেয়। এমপিরা পরামর্শ দিয়েছিলেন যে টোল সংগ্রহের জন্য পৃথক লেন তৈরি করা উচিত যাতে ট্র্যাফিক প্রভাবিত না হয় এবং লোকেরা ঝামেলা থেকে মুক্তি পায়।
এগুলি ছাড়াও সভায় উপস্থিত হরিয়ানা এবং উত্তর প্রদেশের পুলিশ অফিসারদের ট্র্যাফিক নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কিত অনেক প্রযুক্তিগত পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। একই সময়ে, কমিটি এটি পরিষ্কার করে দিয়েছে যে দিল্লির সংলগ্ন মহাসড়কটি কেবল পথ নয়, জাতীয় রাজধানীর লাইফলাইন এবং তাদের নিরবচ্ছিন্ন অভিযান প্রয়োজনীয়। বলা হচ্ছে যে পরিবহন মন্ত্রক লিখিতভাবে সংসদ সদস্যদের প্রশ্নের উত্তর দেবে।