মৃতের নাম ছিল গোবর্ধন। তিনি সাত বছর আগে প্রিয়া নামের এক মহিলার সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন। তাদের দুটি সন্তানও রয়েছে। দুজনেই রামনগরামের আঘারা গ্রামের দ্বাদশ প্রধান রাস্তায় অবস্থিত একটি বাড়িতে থাকতেন। এখানেই গোবর্ধন আত্মহত্যা করেছিলেন। অভিযোগ করা হয় যে গোবর্ধন কিছু জিজ্ঞাসা না করে বার বার স্ত্রীর সাথে বিরক্ত হওয়ার পরে নিজেকে ঝুলিয়ে আত্মহত্যা করেছিলেন। প্রিয়া প্রায়শই বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। তিনি এক মাস আগে বাড়ি চলে গেলেন। গোবর্ধন এই সব দেখে বিরক্ত হয়েছিল।
পরিবার একই ভবনে বাস করত
গোবর্ধন তার পরিবারের সাথে একই ভবনে থাকতেন। গোবর্ধনের মা নিচতলায় থাকেন, অন্যদিকে গোবর্ধন এবং তাঁর স্ত্রী প্রিয়া তৃতীয় তলায় থাকতেন। গোবর্ধন তার স্ত্রী চলে যাওয়ার পরে একা থাকতেন। ৮ ই জুন, গোবর্ধনের মা তার চলে যাওয়ার পরে তার জন্য খাবার নিয়ে এসেছিলেন। তবে গোবর্ধন খাওয়ার আগে মায়ের প্রদত্ত খাবার ঝুলিয়ে রেখেছিল।
গোবর্ধন নুজ থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পেল
এর পরে, যখন গোবর্ধন 9 জুন সন্ধ্যা অবধি বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসেনি, তখন তার বাড়িটি দেখা গেল। গোবর্ধন সেখানে নুজ থেকে ঝুলছিল। গোবর্ধনের মরদেহ পোস্টমর্টেমের জন্য ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছিল। পরিবার তার মৃত্যুর জন্য তার স্ত্রী প্রিয়া দোষ দিয়েছে। গোবর্ধন এবং প্রিয়া 7 বছর আগে বিয়ে করেছিলেন এবং উভয়েরই সন্তান রয়েছে। এখন গোবর্ধনের পরিবার এবং উভয় শিশু কাঁদতে কাঁদতে। পুলিশও মামলাটি তদন্ত শুরু করেছে এবং স্ত্রী সম্পর্কে সন্ধানের চেষ্টা করছে।